DALY NEWS 15-03-2025 আজকের গুরুত্বপূর্ণ খবর।
ট্রেনে ঘটিত শকিং ঘটনা:
সম্প্রতি একটি ভয়ানক ঘটনা ঘটে, যেখানে ১৮ বছরের একটি ছাত্র ট্রেনে একটি পুরুষের অশালীন আচরণের শিকার হয়। ওই ছাত্র দাবি করেছেন যে, ট্রেনে সে যখন অল্প ঘুমাচ্ছিল, তখন একজন পুরুষ এসে তার পাশে শুয়ে এবং তার প্রাইভেট অংশে হাত দেয় এবং তাকে চুম্বন করতে থাকে। এই ঘটনায় সে চমকে গিয়ে চিৎকার করে ওঠে। তবে, এই সময়ে ওই পুরুষের স্ত্রী এসে তাকে রক্ষা করার চেষ্টা করেন এবং অন্য যাত্রীরা বলে, “মাফ করে দাও, ভুল হয়ে গেছে।” এই আচরণ তাকে আরও অবাক করে দেয়, কারণ সে তার সাথে কোনও ধরনের সহমত ছিল না। ছাত্রটি যখন আরপিএফ-কে জানায়, তারা প্রথমে বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়নি এবং তাকে মীমাংসার জন্য চাপ দেওয়া হয়। এই ঘটনাটি তখন আরও বাড়তে থাকে যখন আরপিএফ পুলিশ সদস্যরা ছাত্রের ফোনটি নিয়ে সেই পুরুষের পক্ষ থেকে মীমাংসার জন্য বলার চেষ্টা করেন। ছাত্রটি এতে অস্বীকার করে এবং তার সাফ কথা ছিল যে, সে মীমাংসা করবে না। তার দাবি ছিল, যদি ওই ব্যক্তি এমন এক খোলামেলা জায়গায় এমন আচরণ করতে পারে, তবে তাকে অপরাধমূলকভাবে প্রতিক্রিয়া জানানো উচিত। বিশেষত, ছাত্রটি বলে, “তাহলে হয়তো এই ব্যক্তি আরও অনেক শিশুদের সঙ্গে এমন অপকর্ম করেছে যারা চুপ থাকতে বাধ্য হয়েছে।” তার এই বক্তব্যে পুলিশকে সাবধান থাকার তাগিদ দেওয়া হয়, যাতে এমন ঘটনা ভবিষ্যতে আর না ঘটে।
Vadodara দুর্ঘটনা মামলা – ছাত্রের বিবৃতি:
Vadodara দুর্ঘটনা সম্পর্কে একটি নতুন বিবৃতি এসেছে, যেখানে ছাত্রটি ঘটনার বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেছে। ছাত্রটি দাবি করেছে যে, সে একটি গাড়িতে ছিল এবং সামনে একটি স্কুটি এবং একটি অন্য গাড়ি ছিল। সে যখন ডানদিকে ঘুরতে যাচ্ছিল, তখন রাস্তার গর্তের কারণে তার গাড়িটি অন্য গাড়ির সঙ্গে হালকা ধাক্কা খায়। এর ফলে গাড়ির এয়ারব্যাগ খুলে যায় এবং সে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। ছাত্রটি আরও জানিয়েছে যে, তার গাড়ির স্পিড ছিল প্রায় ৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা এবং ঘটনাস্থলে কোনো পথচারী ছিল না, শুধুমাত্র একটি স্কুটি এবং একটি গাড়ি ছিল। দুর্ঘটনার পর, পুলিশ তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে এবং তার থেকে কিছু প্রশ্ন করা হয়। যখন পুলিশ তাকে প্রশ্ন করে, “আপনি কি মদ্যপান করেছিলেন?” ছাত্রটি স্পষ্টভাবে উত্তর দেয়, “না, আমি কোনো পার্টিতে অংশ নিইনি। আমি শুধু হোলির দহন অনুষ্ঠানে ছিলাম এবং মদ্যপান করিনি।” সে আরও জানায়, “যতটুকু জানি, দুর্ঘটনায় একটি নারী মারা গেছেন এবং কয়েকজন আহত হয়েছেন। আমি তাদের পরিবারের কাছে যেতে চাই এবং ক্ষমা প্রার্থনা করতে চাই। তবে, এটা আমার ভুল ছিল এবং আমি তাদের প্রতি শোক প্রকাশ করছি।” ছাত্রটি এই ঘটনার জন্য দুঃখিত হলেও, সে নিজের দোষ স্বীকার করেছে এবং পরিবারের পাশে থাকার কথা জানিয়েছে।
Maxtern এর বিরুদ্ধে পুলিশি পদক্ষেপ? ক্ষমা প্রার্থনা:
কিছুদিন আগে Maxtern নামে এক জনপ্রিয় ইউটিউবার একটি টুইট করেন, যা পরে বিতর্কের সৃষ্টি করে। তিনি বলেন, “কোটা শহরের মানুষরা রশি দিয়ে খেলতে পারেন, কিন্তু তারা হলি খেলতে পারেন না!” এই মন্তব্যটি অনেকের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি করে এবং পুলিশ তদন্ত শুরু করে। এরপর, রাজস্থান পুলিশ তাদের অফিসিয়াল টুইটারের মাধ্যমে জানান, “এই মন্তব্যটি মজা হিসেবে করা হয়েছিল, তবে যদি কেউ আহত হন, আমি ক্ষমা প্রার্থনা করছি।” Maxtern পরে নিজের ভুল বুঝতে পেরে একটি পুনর্বিবেচনা পোস্ট করেন, যেখানে তিনি বলেন, “আমি কখনোই কাউকে আঘাত করতে চাইনি। এটি একটি মজা ছিল এবং আমি বুঝতে পেরেছি যে, এটি ভুল ছিল।” তিনি তার বক্তব্যের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে বলেন, “পরবর্তী সময়ে আমি আর এমন মন্তব্য করব না এবং সবসময় সতর্ক থাকব।” তিনি আরও উল্লেখ করেন, “তবে আমি আশা করি মানুষ এই ভুলকে ক্ষমা করবেন, কারণ আমি সত্যিই কাউকে আঘাত করার উদ্দেশ্যে তা বলিনি।” Maxtern এর ক্ষমা প্রার্থনার পর, অনেকেই তার মন্তব্যের প্রতি সহানুভূতির জন্য তাকে সমর্থন জানিয়েছেন। এটি প্রমাণ করে যে, কখনও কখনও ভুল মন্তব্য ও হাস্যরসের মধ্যে সীমা থাকা উচিত, বিশেষ করে যেখানে অন্যের অনুভূতিতে আঘাত হতে পারে।
Honey Singh এর ভলগার গানের বিতর্কে উত্তর:
সম্প্রতি, জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী Honey Singh তার গানের জন্য সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তার গানের অনেকগুলোই ভলগার বা অশালীন ভাষায় ভরা এবং এই নিয়ে বিতর্ক চলছে। তাকে বারবার প্রশ্ন করা হচ্ছে কেন সে এমন গান তৈরি করে, যেখানে কোনও সামাজিক বার্তা নেই। এই প্রশ্নের উত্তরে Honey Singh বলেন, “আমরা শিল্পী, পণ্ডিত নয়। আমাদের কাজ হল মানুষকে বিনোদন দেওয়া এবং তাদের আনন্দিত করা। আমাদের কাছে কোনো সামাজিক দায়বদ্ধতা নেই, কারণ আমরা সংস্কৃতির ধারা বা সমাজের নিয়মের প্রতি নিজেদের কাজ সীমাবদ্ধ করি না। আমরা যে গান বানাই, সেটা আমাদের স্বাধীনতা এবং শিল্পীর এক্সপ্রেশন।” তিনি আরও বলেন, “ভলগার গানে আমি কিছু ভুল দেখি না, কারণ অনেক মানুষ ওই ধরনের গান শোনে এবং তাদের আনন্দিত থাকে। আমাদের পেশাদারিত্ব হল তাদের বিনোদন দেওয়া, এবং আমি আমার কাজ চালিয়ে যাব।” তবে, এই বক্তব্যের পর অনেকেই তার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে তার গানগুলোর সামাজিক প্রভাব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, তবে Honey Singh তার বক্তব্যে অটল রয়েছেন।
রিয়েলিটি শো স্ক্রিপ্টেড? Indian Idol এর ঘটনা:
সম্প্রতি ইন্টারনেটে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে বিখ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী Indian Idol শোতে স্ক্রিপ্ট নিয়ে বসে আছেন এবং এক পর্যায়ে ওই স্ক্রিপ্টে লেখা ছিল যে, তিনি মথুরা স্টাইল হোলি সম্পর্কে আলোচনা করবেন। এটি দেখে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, “এতোদিন ধরে যেসব রিয়েলিটি শো দেখানো হচ্ছে, তা কি আসলে স্ক্রিপ্টেড?” এই ভিডিওটি তীব্র বিতর্ক সৃষ্টি করেছে, কারণ দর্শকরা সাধারণত রিয়েলিটি শোকে স্বাভাবিক এবং অপ্রস্তুত পরিস্থিতি হিসেবে দেখতে চান। স্ক্রিপ্টেড শো দেখে তাদের মনে হতে পারে যে, আসল প্রতিযোগিতার পরিবর্তে কিছু পূর্বনির্ধারিত পরিস্থিতি দেখানো হচ্ছে। রিয়েলিটি শো এর মাঝে এমন ঘটনা অস্বাভাবিক নয়, যেখানে মঞ্চের পেছনে অনেক কিছু পরিকল্পনা করা হয়। তবে, কিছু মানুষ এই ধরনের শোকে পুরোপুরি প্রযোজিত এবং বাস্তবতার প্রতি বিশ্বাসহীন হিসেবে দেখেন। Indian Idol এর মতো শো নিয়ে এত বিতর্কের পর, অনেকে দাবি করেছেন যে, এ ধরনের শোগুলি যে শুধুমাত্র দর্শকদের আকর্ষণ করার জন্য তৈরি করা হয়েছে, তা আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
Sonakshi Sinha এর হেট কমেন্টের উত্তর:
Sonakshi Sinha, অভিনেত্রী, সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় এক বিতর্কের শিকার হয়েছেন, যেখানে একজন ব্যক্তি মন্তব্য করেছিলেন যে, “জহির (তার স্বামী) তো তোমার সাথে হোলি খেলে না, নিশ্চয়ই তোমার সম্পর্ক ঠিক না।” এর পর Sonakshi সোজাসুজি উত্তর দেন, “বম্বে এবং রাজস্থান প্রায় ১৮ ঘণ্টা দূরে, রঙ পৌঁছাতে পারে না।” তার এই মন্তব্যে কেবলমাত্র নিজের ব্যক্তিগত জীবনের সুরক্ষা না, বরং অপমানজনক মন্তব্যের প্রতি একটি মজার কিন্তু শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া ছিল। Sonakshi এর সোজা উত্তর দর্শকদের কাছে প্রশংসিত হয়, এবং অনেকেই তার উজ্জ্বল মনোভাব ও আত্মবিশ্বাসের জন্য তার প্রশংসা করেছেন। Sonakshi এর প্রতি যে নিন্দা এসেছে, সে ব্যাপারে নিজের মতামত স্পষ্ট করার জন্য তিনি এরূপ একটি উত্তরে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন, যা তার আত্মবিশ্বাসের পরিচয়।
রাজনীকান্ত, আমির খান, নাগার্জুনার সিনেমা:
আগস্ট ২০২৫-এ একটি অত্যন্ত প্রতীক্ষিত সিনেমা মুক্তি পেতে যাচ্ছে, যেখানে ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের কিংবদন্তি অভিনেতা রাজনীকান্ত, আমির খান এবং নাগার্জুনা একসঙ্গে স্ক্রীনে আসবেন। সিনেমার নাম ‘কুলি’ এবং এটি একটি ব্যাপক হাইপ তৈরি করেছে। রাজনীকান্তের ব্যাপক জনপ্রিয়তা, আমির খানের অভিনয়ের দক্ষতা এবং নাগার্জুনার অভিজ্ঞতা এই সিনেমাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। ‘কুলি’ সিনেমার বিষয়বস্তু এবং চরিত্রগুলি এখনও পুরোপুরি প্রকাশ করা হয়নি, তবে চলচ্চিত্রের জন্য দর্শকদের মধ্যে যথেষ্ট উত্তেজনা রয়েছে। ভারতীয় সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির এই তিন মেগাস্টার একসঙ্গে কাজ করছেন, যা সাধারণত বেশ বিরল একটি ঘটনা। তাদের ফ্যানবেস ভিন্ন হলেও, তাদের একত্রিত উপস্থিতি সিনেমার প্রতি আগ্রহ আরও বাড়িয়েছে। পরিচালক এবং প্রযোজকরা আশা করছেন যে, এই সিনেমা ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। সিনেমার জন্য দর্শকদের আগ্রহ, তারকা সম্মান, এবং সিনেমাটির বিশেষত্ব সবারই নজর কাড়ছে।
শকিং হোলি গল্প:
এই বছর হোলি উপলক্ষে কিছু শকিং এবং চমকপ্রদ ঘটনাও ঘটেছে। প্রথম ঘটনাটি ঘটেছে রাজস্থানে, যেখানে তিন জন লোক এক ব্যক্তিকে হত্যা করেছে শুধুমাত্র কারণ তারা তাকে হোলির রং লাগানোর জন্য জোর করেছিল এবং সেই ব্যক্তি সেটি করতে অস্বীকার করেছিল। ঘটনাটি একটি স্থানীয় লাইব্রেরিতে ঘটে, যেখানে ওই ব্যক্তি তার আসন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা প্রস্তুতিতে ব্যস্ত ছিলেন। তিন ব্যক্তি এসে তাকে হোলির রং লাগানোর চেষ্টা করেছিল, কিন্তু ওই ছাত্র এটি করতে অস্বীকার করলে তারা তাকে পিটিয়ে হত্যা করে। এটি একজন ছাত্রের জীবন কেড়ে নেয় এবং তার পরিবার এখন ন্যায়বিচারের জন্য অপেক্ষা করছে। তারা তিনজনের দ্রুত গ্রেফতার দাবি করেছে। অন্যদিকে, কর্ণাটকে একটি অত্যন্ত বিরক্তিকর ঘটনা ঘটে, যেখানে ৮ জন স্কুল ছাত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, কারণ কিছু অজ্ঞাত ব্যক্তি তাদের উপর রাসায়নিক মিশ্রিত রং ছিটিয়ে দেয়। তারা তখন গুরুতর শ্বাসকষ্ট এবং বুকের ব্যথায় ভুগছিল। পুলিশ এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে এবং চেষ্টা করছে অভিযুক্তদের শনাক্ত করার জন্য।
স্কুল ছাত্রের বাইক রাইডারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব:
একটি নতুন বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে, যেখানে একটি স্কুল বাসের ছাত্ররা বাইক রাইডারের সঙ্গে বচসা শুরু করে। তারা রাইডারকে “ছাপরি” (তুচ্ছ) বলে অপমান করতে থাকে এবং তাকে গালিগালাজ করে। বাইক রাইডার যখন তাদের থামানোর চেষ্টা করেন, তখন ছাত্ররা আরও উগ্র হয়ে ওঠে। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হওয়ার পর, বাইক রাইডার বাস থামিয়ে তাদের সঙ্গে মুখোমুখি হন এবং তাদের আচরণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান। এই ঘটনা থেকে এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে, শিক্ষার্থীরা কিছুটা আক্রমণাত্মক আচরণ করছে, যা সমাজের নৈতিকতা এবং শিক্ষার প্রতি অনীহা প্রকাশ করে। বাইক রাইডার ঘটনাটি পুলিশকে জানালে, পুলিশ ছাত্রদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় এবং তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। এটি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে, কিছু ছাত্রদের মধ্যে অসৌজন্যতা এবং অশালীন আচরণ বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা সমাজের জন্য উদ্বেগজনক।
MakeMyTrip হোটেল স্ক্যাম? ভাইরাল পোস্ট:
MakeMyTrip, একটি জনপ্রিয় অনলাইন হোটেল বুকিং প্ল্যাটফর্ম, সম্প্রতি একটি স্ক্যাম নিয়ে খবরের শিরোনামে এসেছে। একজন ব্যবহারকারী, যার নাম ছিল ‘দ্বিয়া’, গ্বালিয়রে একটি হোটেল বুক করেন, কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখতে পান যে, হোটেলটি আসলে বাস্তবেই ছিল না। দ্বিয়া তখন স্থানীয়দের কাছ থেকে জানতে পারেন যে, ওই হোটেলটি আসলে একটি স্ক্যাম এবং সেখানে কোনো বাস্তব হোটেল ছিল না। দ্বিয়া তার পোস্টে জানান, “আমার পরিবারের জন্য বুক করা হোটেলটি এখানে ছিল না, এবং লোকালরা আমাকে জানাল যে এটি একটি ঠকবাজি।” MakeMyTrip-এর পক্ষে একটি প্রতিক্রিয়া আসে, যেখানে তারা জানায় যে, তারা ব্যবহারকারীর সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং তার সমস্যা সমাধানের জন্য একটি রিফান্ড দেওয়া হয়েছে। তারা আশা প্রকাশ করে যে, ভবিষ্যতে এমন ঘটনা আর ঘটবে না। যদিও MakeMyTrip তাদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে, কিন্তু এটি একটি বড় প্রশ্ন তুলেছে, যে কেন এমন ধরনের স্ক্যাম এই প্ল্যাটফর্মে ঘটে এবং কীভাবে ব্যবহারকারীরা নিরাপদ থাকতে পারে।
কলেজ হোস্টেলে ব্লেড পাওয়ার ঘটনা:
হায়দ্রাবাদের একটি কলেজের ছাত্র একটি ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার শিকার হন, যখন তিনি তার হোস্টেল মেসের খাবারের মধ্যে একটি রেজার ব্লেড পান। এই ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর, ছাত্রটি তার ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন এবং প্রতিবাদ করেন। এর পরই অন্যান্য ছাত্ররা একত্রিত হয়ে আন্দোলন শুরু করেন, যার ফলে কলেজ কর্তৃপক্ষ এই বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নেয় এবং তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি (ভাইস চ্যান্সেলর) এই বিষয়টি সম্পর্কে একটি অফিসিয়াল বিবৃতি প্রদান করেন, যেখানে তিনি বলেন, “এটি একটি অস্বাভাবিক এবং ভয়ানক ঘটনা। আমরা বিষয়টি খুবই গুরুত্ব সহকারে নিয়ে তদন্ত করছি এবং অভিযুক্তদের শাস্তি দেওয়া হবে।” ছাত্রদের প্রতিবাদ এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় এই খবরের ছড়িয়ে পড়া কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে একটি বড় সংকেত দেয় যে, শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কোনো অবহেলা সহ্য করা হবে না।